চল যাই আজ চড়ুইভাতি,বল খেলি আজ সবুজ মাঠ, মেঘের গায়ে হাত বুলিয়ে রামধনুতে ছোঁয়াই হাত। সন্ধ্যে যখন আঁধার করে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি এলো, বুঝলো কি ওই দস্যু ছেলে আকাশ তাকে ডাক পাঠালো! চার দেওয়ালের মধ্যে জীবন জিবানু আজ শিক্ষক বেশ, দূরত্বেরই ভালোবাসয় পর্দা ওপার সুখের রেশ। সামনে রইলো কম্পুটার আর ভবিষৎ অনিশ্চিত, জীবন আজ ‘ এক্জ্যাম হল’ অজানা পথের পথিকৃত। যে ছেলেটা চায়ের দোকান ছুট্টে করে কিস্তিমাৎ, সপ্ন দেখে ভাগ্যের তার খুলবে তালা চিচিঙ ফাঁক। রোজগারের ঘরে শনি বছর ঘোরে, বেকার বাপ, ভাবছে, সে কি দেখতে পাবে চক,পেন্সিল,বেন্চি আর?! বিজানুর এক ভীষণ রোষে দৈত্যরূপে আবির্ভাব, এক প্রজন্ম রইলো বাতিল নীরব মোরা দর্শক আজ।
(তবুও) উলটিয়ে পাতা ইতিহাসের মানব জয়ের প্রবাদ পাই, জয় করেছ যুদ্ধ অনেক ধ্বংস স্তুপে উড়িয়ে ছাই। এ যুদ্ধেও মোরা হব জয়ী করি আজ এ অঙ্গীকার, দেশ- বাগিচা উঠুক ভোরে,ভোরের আলেয়ে মুকুল হাস। ঝিনুক রাখে যেমন মোতি নরম ঘাসে শিশিরপাত, অসংখ্য শৈশব না হ’য় ফিকে—আজ, বাড়িয়ে দিই আমরা হাত।।
Comments
No comments found.