হাওয়ার সঙ্গে ওড়া যখন বাতিল হল, হাওয়া কে বসালাম পাশে,বললাম, “বন্ধু হবি? লিখব তোর জন্য কবিতা খানি”, যখন মেঘ চলল অদূর পানে হাতছানি দিয়ে ডেকলাম ভাকে, বললাম, “আয় না খেলি এক সনে,তোর জন্য গল্প লিখবপাতা খানেক”, উড়ে যাওয়া পাখি যখন তাকালো একবার পিছন পানে, বললাম, “আজ তোর জন্য সাজিয়ে দেব শব্দমালা, পড়বি তখন যেমন পড়িস কবিতার ছলে”, শুনলো না কেউ কনো কথা চলে গেল ব্যস্ত বাগিশ নিজের কাজে, শোনাই কাকে মনের কথা হৃদয় ভাঙ্গা,দিনের আলাপ— হঠাৎ এক দূরের কবি বলল হেঁকে, “আমি আছি, আমায় শোনাও আমিও যে একলা দেশে”— সব কবিরাই একলা কেন? কেন হাসে, কেন ভাসে একলা তারা নয়ন জলে? একলা বসে ভরে খাতা দেখতে আসে পৃথিবি তাকে?! চল, চোখের জলের বানাই সেতু মন পারাপার বেহিসেবে…. হিসেব মেনে কবে কবি ভরেছে খাতা ,বুনেছে সাজি মনের হদিশ পায়না যে সে হিসেব লেখার হবে কাজী? ভুলে যাই আজ আমরা একা নিভৃতের এক ভীষণ কোণে, মন ছুঁয়ে থাকার চাতুরি টা কবিরাই যে রপ্ত করে, গদ্যময় এ পৃথিবীকে উপহার দিই অল্প বেশি, হয়ে যাক তবে দূরের কবি— চল ,আজ এক পদ্য লিখি!
Comments
No comments found.